উল্লেখ্য, ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলা ও জাতীয় পতাকা অবমাননাসহ ভারতীয় আগ্রাসনের প্রতিবাদে গত ৮ ডিসেম্বর ঢাকার বারিধারায় ভারতের হাইকমিশন অভিমুখে প্রতিবাদী পদযাত্রা ও স্মারকলিপি দেন যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের নেতারা।
আগরতলার অভিমুখে আখাউড়ার উদ্দেশে লংমার্চ শুরু করেছে বিএনপির তিন সংগঠন যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদল। আজ বুধবার (১১ ডিসেম্বর) রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ হয়। এরপর সকাল ৯টায় যাত্রা শুরু করে লংমার্চের গাড়িবহর।
এই লংমার্চে রয়েছেন যুবদলের সভাপতি এম মোনায়েম মুন্না, সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম নয়ন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এসএম জিলানী, সাধারণ সম্পাদক রাজীব আহসান, ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব ও সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছিরসহ তিন সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতৃ্বৃন্দ।
যুবদলের সভাপতি এম মোনায়েম মুন্না বলেন, ‘আমরা আমাদের প্রতিবাদ, ক্ষোভ, ক্রোধ জানাতে এই শান্তিপূর্ণ লংমার্চ করছি। আমরা আখউড়া পর্যন্ত যাব। সেখান সমাবেশের মধ্য দিয়ে আমাদের এই কর্মসূচি আমরা শেষ করব।’
তিন সংগঠনের হাজার হাজার নেতাকর্মী মা্ইক্রোবাস, প্রাইভেট কার নিয়ে এই লংমার্চে অংশ নিচ্ছেন।
কাকরাইলের নাইটিঙ্গেল রেস্টুরেন্টের মোড় থেকে ফকিরের পুল পেট্রোল পাম্প পর্যন্ত শত শত মাইক্রোবাস ও প্রাইভেট কার রয়েছে সারিবদ্ধভাবে। প্রতিটি গাড়িতে লংমার্চের স্টিকার লাগানো হয় এবং গাড়ির সামনে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা ও বিএনপির দলীয় পতাকা ছিল।
লংমার্চটি ইত্তেফাক মোড়, সাইনবোর্ড, চিটাগাং সড়ক রোড, কাঁচপুর মোড়, তারাবো, ভুলতা, গাউসিয়া, মাধবদী, ইটাখোলা, মরজাল, রারুইচা হয়ে ভৈরবে পথসভা করবে। সেখান থেকে আখাউড়া পৌঁছবে।
সেখান সমাবেশ করে লংমার্চ শেষ হবে বলে জানান যুবদলের সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম নয়ন।
লং মার্চের এই কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
উল্লেখ্য, ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলা ও জাতীয় পতাকা অবমাননাসহ ভারতীয় আগ্রাসনের প্রতিবাদে গত ৮ ডিসেম্বর ঢাকার বারিধারায় ভারতের হাইকমিশন অভিমুখে প্রতিবাদী পদযাত্রা ও স্মারকলিপি দেন যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের নেতারা।