মোহাম্মদ রুবেল, কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
সিদ্দিকা বেগম ওয়েলফেয়ার কর্তৃক আয়োজিত ক্যাপ্টেন সালাউদ্দিন আহমেদ সেলু পিতা মরহুম শহীদ বুদ্ধিজীবী শামসুউদ্দীন আহমেদ এর শাহাদাৎ বার্ষিকীতে দোয়া মাহফিল ও সংরক্ষিত বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠান ১৪ এপ্রিল নিজ বাস ভবন গাইটালে অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন তাঁর বড় ছেলে ক্যাপ্টেন সালাউদ্দিন আহমেদ সেলু, মেয়ে শামসুন্নাহারসিদ্দিকী জুশী, কামরুন্নাহার লিপি, মৃত. ছোট ছেলে জুবাহের আহমেদ শামীম এর স্ত্রী এবং পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী কৃষিবিদ মসিউর রহমান হুমায়ূন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আওলাদ হোসেন, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা হেলাল উদ্দিন, জেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক লুৎফর রহমান নয়ন, যুবলীগ নেতা রিফাত, শাহাজাহান, স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা ফরহাদ আহমেদ টিটুল, শ্রমিকলীগ নেতা তৌফিকুল ইসলাম রাজিব, প্রিন্ট ও ইলেকট্রিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ এবং এলাকার স্থানীয় সম্মানিত ব্যক্তিবর্গ। ক্যাপ্টেন সালাউদ্দিন আহমেদ সেলু সাহেবের মামা জাহাঙ্গীর বলেন, ব্যক্তি জীবনে শামসুউদ্দীন ছিলেন একজন সৎ. আদর্শ ও নীতিবান মানুষ। তিনি আর বলেন, কর্ম জীবনে শামসুউদ্দীন কিশোরগঞ্জের তাড়াইল উপজেলার স্কুলে প্রধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন পরে নির্বাহি ম্যাজিস্ট্রেড এর দায়িত্ব পালন করেন। বাঙালি জাতির মুক্তির জন্য সর্বদা ভাবতেন। পাক হানাদার বাহিনীর হাতে তার জীবন দিতে হলো দেশ ও দেশের মানুষকে ভালবাসার জন্য। ক্যাপ্টেন সালাউদ্দিন আহমেদ সেলু বলেন আমার পিতার জন্য চেষ্টা করার ফলে এখন অনেক শহীদ বুদ্ধিজীবী অজানা নাম উঠে এসেছে। সরকারের প্রতি এই জন্য তিনি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।