মোহাম্মদ রুবেল, কিশোরগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি:
১৮ ফেব্রæয়ারী ২০২৩ইং রোজ শনিবার সকাল ১০.০০ ঘটিকায় বিন্দু আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজে মাঠে বার্ষিক ক্রীড়া, সাংস্কৃতিক ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে স্ব- বান্ধব শুভাগমন কোমলমতি শিক্ষার্থীদের অনুপ্রাণিত ও উৎসাহিত করতে বিন্দু আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজের প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক জনাব মোঃ হারুনুর রশিদ ও বিন্দু আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজের প্রধান শিক্ষক জনাব মোশতানছিরা খান এর আমন্ত্রণে এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। আর উপস্থিত ছিলেন শিক্ষার্থীদের সম্মানিত অভিভাবক মন্ডলী। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কিশোরগঞ্জ পৌরসভার মেয়র জনাব মাহমুদ পারভেজ, প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ডের উপ-পরিচালক জনাব মোহাম্মদ হাফিজুর রহমান ভূঁইয়া। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জনাব মোঃ কামরুল ইসলাম খান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আজিম উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জনাব মোঃ মোকারম হোসেন শোকরানা, সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার জনাব মোঃ এমদাদুল হক, কিশোরগঞ্জ সদর পৌরসভার ৪ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর জনাব মোঃ সুলতান মিয়া, কিশোরগঞ্জ সদর পৌরসভার ৪,৭ ও ৯ নং ওয়ার্ড মহিলা কাউন্সিলর জনাবা হাসিনা হায়দার চামেলী, ট্রাষ্ট এন্টারপ্রাইজের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর জনাব এহতেশামুল হুদা মুনাব্বীর, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী জনাব খন্দকার মেছবাহ উদ্দিন, কিশোরগঞ্জ জেলা প্রিন্ট মিডিয়ার সভাপতি আশরাফ আলী, কিশোরগঞ্জ জেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা মোহাম্মদ রুবেল, কিশোরগঞ্জ পৌর যুবলীগ নেতা আলাউদ্দিন ঝন্টু। প্রধান অতিথির বক্তব্যে কিশোরগঞ্জ পৌরসভার মেয়র বিদ্যালয়ের শিক্ষকমন্ডলীদের উদ্দেশ্যে বলের কোমল মতী শিশুদের ভয় বা মার দেওয়ার মাধ্যমে পড়াশুনা করাবেন না,আদরের মাধ্যমে নিজ সন্তান ভেবে তাদের পড়াবেন। তিনি আর বলেন, আজ আমাদের শিক্ষিত সুশীল সমাজে বিদ্যাশ্রম বেড়ে গিয়েছে তার একমাত্র কারণ স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে সঠিক শিক্ষা পাঠ দান করা হচ্ছে না। আদব কায়দা কিছু শেখানো হচ্ছে না। বাবা মা তাদের ইচ্ছা অনুযায়ী শিশুদের পড়াশুনা করাচ্ছে। শিশুরা যে ধরণের পড়াশুনা করতে ইচ্ছুক তাদের সেই লাইনে দেওয়া হচ্ছে না ফলে সমাজে শিক্ষার্থীরা মিস গাইট হচ্ছে। আসুক আমরা সবাই নিজ নিজ শিশুদের ধর্মীয় প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা দেই আজকের শিশুরা আগামী দিনে সমাজ গঠনে বিশেষ ভূমিকা পালন করবে। প্রধান আলোচক ও বিশেষ অতিথিবৃন্দ সকলের বক্তব্য ছিল সকল অভিভাবক যেন শিক্ষার্থীদের নিয়মিত পড়াশুনা করান, পরীক্ষার রেজাল্ট বের হলে শিশুরা যদি খারাপ রেজাল্ট করে তাদের যেন কোন মানসিক ও শারিরীক কষ্ঠ না দেয়।